চীন ২০২৩ সালের শুধু মার্চ মাসেই ৫২.৯৮ মিলিয়ন নতুন টায়ার রপ্তানি করেছে। জানুয়ারিতে মন্দার সম্মুখীন হওয়ার পর, প্রথম প্রান্তিকের শেষ দুই মাসে চীনের টায়ার রপ্তানি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। জানুয়ারিতে মন্থর কর্মক্ষমতার কারণে, জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত চীনা টায়ারের রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১৩৯ মিলিয়ন, যা ২০২২সালের একই সময়ের তুলনায় মাত্র ১.৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
চীনে ৩শটিরও বেশি বড়, মাঝারি আকারের এবং ছোট টায়ার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। চীনা টায়ার শিল্প মূল্য এবং আয়তনে বিশ্বের বৃহত্তম।
২০২০ সালে করোনা কালে চীনে টায়ার আউটপুট তীব্র পতন লক্ষ করা গেছে । দেশীয় বাজারে পতনের পাশাপাশি, রপ্তানি বাজারগুলিতেও তীব্র পতন হয়েছে। যদিও ২০২১ সাল থেকে চীনা টায়ার আবারও স্বাভাবিক হতে শুরু করে।
সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ব্রাজিল, ভারত, মিশর, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং অন্যান্য কয়েকটি দেশ এন্টি-ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করেছে। এর মধ্যে কয়েকটি দেশ তাদের দেশীয় পণ্যের সার্টিফিকেশন বাড়িয়ে চীন থেকে টায়ার আমদানি সীমিত করেছে। এটি চীনা টায়ার উৎপাদনকারীদের জন্য এই বাজারে রপ্তানি করা খুব কঠিন করে তুলেছে। এই বাণিজ্য এবং প্রযুক্তিগত বাধাগুলি এড়ানোর জন্য, চীনা টায়ার কোম্পানিগুলি থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, কম্বোডিয়া, সার্বিয়া এবং অন্যান্য দেশে টায়ার উৎপাদন ইউনিট তৈরি করতে বিদেশে কারখানা তৈরি করে। ######